• সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০৮:২২ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ 1xbet Зеркало Рабочее сегодня 1хбет Официальный Сай Mostbet Mobile Anwendung In Deutschland Herunterladen Und Spielen Who Are Jordanian Mail Order Brides? The Ultimate Guide To Dating Laotian Women ‘বিরসকাব্য’ হয়ে যায় ‘বউয়ের জ্বালা’! নাটকের উদ্ভট নাম নিয়ে মোশাররফ করিমের হতাশা ইয়াশ রোহানের প্রিয় অভিনেতা সেদিন টি–শার্ট পরে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছিলেন ইরফান বরাবরই আমরা রবীন্দ্রনাথের কাছে ফিরি অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে মুখ খুললেন এমিলি ভেবেছিলাম মরেই যাব, প্রতিদিন ৩০ ওষুধ ও ইনজেকশন নিতে হয়েছে : মৌনি রায় তবে কি অন্তঃসত্ত্বা দীপিকার সংসারে ভাঙনের সুর? সমরেশ মজুমদারের প্রয়াণ দিবস শাহিদ-কারিনার সম্পর্ক ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন ইমতিয়াজ আলি নীলফামারীতে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

দেশের মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৮৯.৯%

প্রযুক্তি প্রতিবেদকঃ দেশের ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। মোবাইল সেটের মধ্যে স্মার্টফোনের ব্যবহার ৩০ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্তত একটি মোবাইল সেটের মালিক দেশের ৬১ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ। ডিজিটাল ডিভাইস হিসেবে কম্পিউটার ব্যবহার করে মাত্র ৭ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ। 

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপের প্রাথমিক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। ‘ব্যক্তি এবং খানা পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অভিগম্যতা এবং ব্যবহার জরিপ’ প্রতিবেদনটি গত সোমবার বিবিএসের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। গত ২৯ মে থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশের ৩০ হাজার ৮১৬টি খানা থেকে জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

বিবিএসের প্রতিবেদন বলছে, দেশের ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। ইন্টারনেট ব্যবহারে নারীর চেয়ে পুরুষরা এগিয়ে। পুরুষ ৪৫ দশমিক ৩ এবং নারী ৩২ দশমিক ৭ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখনও বড় বাধা হচ্ছে কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা না জানা। এ কারণে ৬৭ দশমিক ৮ শতাংশ ইন্টারনেটে প্রবেশ করে না। এ ছাড়া উচ্চমূল্যের কারণে ৮ দশমিক ৪ শতাংশ এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে ২ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেটমুখো হচ্ছে না। আবার ৬৮ দশমিক ২ শতাংশেরই এ মাধ্যমটির প্রয়োজন হয় না।

জরিপে দেখা গেছে, কথা বলা এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই ইন্টারনেটের ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে। আবার কথা বলার ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে নারী এগিয়ে। ব্যবহারকারীর ৮৪ দশমিক ৭ শতাংশ ইন্টারনেট কলে কথা বলে। নারী ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ৮৫ দশমিক ২ শতাংশ ইন্টারনেটে কথা বলে। পুরুষের ক্ষেত্রে এ হার ৮৪ দশমিক ৩ শতাংশ।

ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইন্টারনেটের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবহার হয়ে থাকে। এ ধরনের ব্যবহার ৮৩ দশমিক ৩ শতাংশ। সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগে ইন্টারনেট ব্যবহার করে মাত্র ১ দশমিক ৮ শতাংশ।

অনলাইনে খবর পড়া এবং খবর ডাউনলোড করার কাজে ইন্টারনেটের ব্যবহারও উল্লেখযোগ্য। ব্যবহারকারীর ৫৮ দশমিক ৭ শতাংশ এই কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। কর্মস্থল কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চেয়ে ঘরে ইন্টারনেটের বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। ব্যবহারকারীর ৭৩ শতাংশ ঘরে, ৩৩ শতাংশ কর্মক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ হার ১৬ দশমিক ৮ শতাংশ।

এখনও ৮৮ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ অনলাইনে কেনাকাটায় অনাগ্রহী। জরিপে অংশ নেওয়াদের ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ এখনও সশরীরে মার্কেট বা বাজার থেকে কেনাকাটায় আগ্রহী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.